যশোরে মধ্যরাতে দুই জায়গায় ‘গোলাগুলির’ ঘটনা ঘটেছে। এতে একজন নিহত এবং একজন আহত হয়েছেন। নিহত ব্যক্তি হলেন বাঘারপাড়ার খলিলপুর গ্রামের সাইদুল ইসলামের ছেলে সাব্বির; যার বাড়িতে রোববার অভিযান চালিয়ে অস্ত্র, মাদক উদ্ধার হয় এবং ঘটনাস্থল থেকে হাতকড়া পরে তিনি পালিয়ে যান বলে পুলিশ দাবি করেছিল।
যশোর বাঘারপাড়া থানার এএসআই নিয়ামুল ভোর চারটা ৪০ মিনিটের দিকে সুবর্ণভূমিকে জানান, তিনি ফোর্সসহ হাইওয়ে ডিউটিতে ছিলেন। এ সময় যশোর-নড়াইল সড়কের আয়াপুরে জনৈক নজরুল ইসলামের বাড়ির কাছে দুই দল মাদক বিক্রেতার মধ্যে গোলাগুলি হচ্ছিল বলে জানতে পারেন। পুলিশ সেখানে উপস্থিত হলে মাদক বিক্রেতারা পালিয়ে যায়। পরে সেখানে এক যুবককে পড়ে থাকতে দেখা যায়।
একই সময় ঘটনাস্থল থেকে বাঘারপাড়া থানার ইনসপেক্টর (তদন্ত) শেখ ওহিদুজ্জামান সুবর্ণভূমিকে বলেন, ‘দুই দল মাদক বিক্রেতার গুলিবিনিময়ের খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে মাদক বিক্রেতারা পালিয়ে যায়। পরে এলাকা তল্লাশি করে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় এক যুবককে পড়ে থাকতে দেখা যায়। তার ঘাড়ের বাম পাশে মাথার নিচে এক রাউন্ড গুলি বিদ্ধ হয়েছে।’
ঘটনাস্থল থেকে ১০৭ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার হয়েছে বলেও দাবি করেন এই পুলিশ কর্মকর্তা।
নিহত যুবকের পরিচয় নিশ্চিত করে ইনসপেক্টর শেখ ওহিদুজ্জামান বলেন, ‘সে উপজেলার খলিলপুর গ্রামের সাইদুল ইসলামের ছেলে সাব্বির হোসেন (২৫)।’
এর আগে রাত তিনটার দিকে জানতে চাইলে বাঘারপাড়া থানার ওসি শেখ মতিয়ার রহমান সুবর্ণভূমিকে বলেন, ‘ছাতিয়ানতলার কাছে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে বলে শুনেছি। সেখানে ফোর্স পাঠিয়েছি।’
একই কথা বলেন যশোরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবু শহীদ মো. সরোয়ার।
প্রসঙ্গত, রোববার বেলা ১১টা থেকে বিকেল চারটা পর্যন্ত বাঘারপাড়া থানা পুলিশ উপজেলার খলিলপুর গ্রামের সাইদুল ইসলামের বাড়িতে অভিযান চালায়। পুলিশের ভাষ্য, সেখান থেকে অস্ত্র, মাদক, মোটরসাইকেল প্রভৃতি উদ্ধার হয়। আর আটক করা হয় তিনজনকে, যাদের মধ্যে সাব্বির হোসেন (২৫) নামে একজন হাতকড়াসহ পালিয়ে যান। কথিত পলাতক সাব্বির বাড়িমালিক সাইদুল ইসলামের ছেলে।
খাজুরায় ‘গোলাগুলি’
এদিকে, যশোর-মাগুরা মহাসড়কের খাজুরার কাছে রোববার দিনগত রাত একটার দিকে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে বলে ডিবি পুলিশের দাবি।
ডিবির ওসি ইমাউল হক বলছেন, তাদের কাছে খবর আসে খাজুরার কাছে একদল ডাকাত রাস্তায় গাছ ফেলে ব্যারিকেড দিয়ে ডাকাতি করার প্রস্তুতি নিচ্ছে। এই খবরে একদল পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছুলে ডাকাতরা গুলি ছোড়ে। পুলিশও পাঁচ রাউন্ড গুলিবর্ষণ করে পাল্টা জবাব দেয়। এ সময় ডাকাতরা ছত্রভঙ্গ হয়ে পালিয়ে গেলেও একজন ধরা পড়ে। তার নাম তরিকুল। বাড়ি বরিশাল।
ঘটনাস্থল থেকে ডাকাতির সরঞ্জাম চাপাতি, রশি, করাত, ছোরা উদ্ধার হয় দাবি করে ওসি বলেন, ‘ধরা পড়া ডাকাত আহত হয়েছে। তবে তার গায়ে গুলি লাগেনি।’
যশোর বাঘারপাড়া থানার এএসআই নিয়ামুল ভোর চারটা ৪০ মিনিটের দিকে সুবর্ণভূমিকে জানান, তিনি ফোর্সসহ হাইওয়ে ডিউটিতে ছিলেন। এ সময় যশোর-নড়াইল সড়কের আয়াপুরে জনৈক নজরুল ইসলামের বাড়ির কাছে দুই দল মাদক বিক্রেতার মধ্যে গোলাগুলি হচ্ছিল বলে জানতে পারেন। পুলিশ সেখানে উপস্থিত হলে মাদক বিক্রেতারা পালিয়ে যায়। পরে সেখানে এক যুবককে পড়ে থাকতে দেখা যায়।
একই সময় ঘটনাস্থল থেকে বাঘারপাড়া থানার ইনসপেক্টর (তদন্ত) শেখ ওহিদুজ্জামান সুবর্ণভূমিকে বলেন, ‘দুই দল মাদক বিক্রেতার গুলিবিনিময়ের খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে মাদক বিক্রেতারা পালিয়ে যায়। পরে এলাকা তল্লাশি করে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় এক যুবককে পড়ে থাকতে দেখা যায়। তার ঘাড়ের বাম পাশে মাথার নিচে এক রাউন্ড গুলি বিদ্ধ হয়েছে।’
ঘটনাস্থল থেকে ১০৭ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার হয়েছে বলেও দাবি করেন এই পুলিশ কর্মকর্তা।
নিহত যুবকের পরিচয় নিশ্চিত করে ইনসপেক্টর শেখ ওহিদুজ্জামান বলেন, ‘সে উপজেলার খলিলপুর গ্রামের সাইদুল ইসলামের ছেলে সাব্বির হোসেন (২৫)।’
এর আগে রাত তিনটার দিকে জানতে চাইলে বাঘারপাড়া থানার ওসি শেখ মতিয়ার রহমান সুবর্ণভূমিকে বলেন, ‘ছাতিয়ানতলার কাছে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে বলে শুনেছি। সেখানে ফোর্স পাঠিয়েছি।’
একই কথা বলেন যশোরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবু শহীদ মো. সরোয়ার।
প্রসঙ্গত, রোববার বেলা ১১টা থেকে বিকেল চারটা পর্যন্ত বাঘারপাড়া থানা পুলিশ উপজেলার খলিলপুর গ্রামের সাইদুল ইসলামের বাড়িতে অভিযান চালায়। পুলিশের ভাষ্য, সেখান থেকে অস্ত্র, মাদক, মোটরসাইকেল প্রভৃতি উদ্ধার হয়। আর আটক করা হয় তিনজনকে, যাদের মধ্যে সাব্বির হোসেন (২৫) নামে একজন হাতকড়াসহ পালিয়ে যান। কথিত পলাতক সাব্বির বাড়িমালিক সাইদুল ইসলামের ছেলে।
খাজুরায় ‘গোলাগুলি’
এদিকে, যশোর-মাগুরা মহাসড়কের খাজুরার কাছে রোববার দিনগত রাত একটার দিকে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে বলে ডিবি পুলিশের দাবি।
ডিবির ওসি ইমাউল হক বলছেন, তাদের কাছে খবর আসে খাজুরার কাছে একদল ডাকাত রাস্তায় গাছ ফেলে ব্যারিকেড দিয়ে ডাকাতি করার প্রস্তুতি নিচ্ছে। এই খবরে একদল পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছুলে ডাকাতরা গুলি ছোড়ে। পুলিশও পাঁচ রাউন্ড গুলিবর্ষণ করে পাল্টা জবাব দেয়। এ সময় ডাকাতরা ছত্রভঙ্গ হয়ে পালিয়ে গেলেও একজন ধরা পড়ে। তার নাম তরিকুল। বাড়ি বরিশাল।
ঘটনাস্থল থেকে ডাকাতির সরঞ্জাম চাপাতি, রশি, করাত, ছোরা উদ্ধার হয় দাবি করে ওসি বলেন, ‘ধরা পড়া ডাকাত আহত হয়েছে। তবে তার গায়ে গুলি লাগেনি।’
No comments: