sponsor

sponsor
এস,এস কানেকশনস্. Theme images by kelvinjay. Powered by Blogger.

Slider

Updates

updates

National News

News

More News

Life & style

Games

Sports

World News

» »Unlabelled » যে ওষুধ খাওয়ায়ে পার্টিতে ধর্ষণ করা হচ্ছে মেয়েদের!

যে ওষুধ খাওয়ায়ে পার্টিতে ধর্ষণ করা হচ্ছে মেয়েদের! আপনি কি মহিলা? উইকএন্ডে ডিস্কোথেকে যান? দু’টি উত্তরই ‘হ্যাঁ’ হলে, ভবিষ্যতে একটু সাবধানে চলুন। না, ডিস্কো থেকে যাবেন না, অযাচিত ভাবে এমন উপদেশ আপনাকে কেউ দিচ্ছে না।

উইকএন্ডের রাতে ডিস্কোথেকে নিশ্চয়ই যাবেন। হুল্লোড়, নাচাগানা সবব ঠিক আছে। কিন্তু, মাথায় রাখবেন, সাবধানের মার নেই।ভাবছেন তো কী এমন হল, যার জন্য এই সাবধানবাণী?

দাঁড়ান, ভায়ালো ইজি-র নাম শুনেছেন? আশাকরা যায় শোনেননি। তবে, ‘পার্টি ড্রাগ’ নামে জানলেও জানতে পারেন। তবে, যে নামেই ডাকুন বা চিনুন, জেনে রাখুন এই ড্রাগের পিছনে কু-মতবল রয়েছে। আরও ভেঙে বললে, ডিস্কো থেকে কোনও মেয়েকে রেপ করার উদ্দেশ্য থাকলে, তাঁর পানীয়ের সঙ্গে এই ড্রাগ মিশিয়ে দেওয়া হয়। যে কারণে এই ড্রাগের আর এক নাম ‘রেপ ডেটিং’।

এই নয় যে শুধু ডিস্কো থেকে গেলেই মেয়েরা এই ড্রাগের ফাঁদে পড়তে পারেন। সুযোগসন্ধানীরা ওত পেতেই থাকে। ফলে, অল্প পরিচিত বা অপরিচত কেউ কোনও খাবার বা পানীয় অফার করলে, একটু সাবধান থাকবেন।

দুনিয়াজুড়ে কত মেয়ে যে এই রেপ ডেটিং ড্রাগের শিকার হয়েছেন, তার কোনও সঠিক পরিসংখ্যান নেই। বিভিন্ন রেপের তদন্ত করতে গিয়ে পুলিশ দেখেছে, ভায়ালো ইজি জাতীয় ড্রাগ পানীয়ের সঙ্গে মিশিয়ে ‘শিকার’কে বেহুঁশ করা হয়েছিল। ফলে, ভবিষ্যতে আপনার সঙ্গেও এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটবে না, জোর দিয়ে বলতে পারবেন না। কথায় বলে না, সাবধানের মার নেই। এটা মাথায় রেখে চলবেন।

সোশ্যাল সাইটের বিভিন্ন পোস্টিং থেকে জানা গিয়েছে, দাগি অপরাধীদের হাত ঘুরে এই ড্রাগ এখন চলে এসেছে কিছু স্মার্ট যুবকের কাছে। পার্টিতে গিয়ে রেপ করতেই এই ড্রাগ তারা সঙ্গে রাখছে।
ভায়োলা ইজি ব্যবহার পুরিপুরি বেআইনি। কোনওভাবে পেটে গেলে আচ্ছন্ন করে ফেলে। স্থানকালপাত্রসময় সব ঘেঁটে ঘণ্ট। কিছুই মনে পড়ে না। এটি গামা-হাইড্রক্সিবুটাইরেট (GHB)। সাধারণত পেশি ফোলাতেই বেআইনি ভাবে এই ওষুধ পুরুষরা ব্যবহার করে থাকে। মৃত্যু হওয়ার সমূহ সম্ভাবনা থাকায় এই ওষুধ ব্যবহার নিষিদ্ধ।

এই ভায়োলা ইজি তরল হতে পারে, গুঁড়ো পাউডারের মতোও পাওয়া যায় আবার পিল হিসেবেও বাজারে রয়েছে। পানীয়ে যে ভাবেই এর প্রয়োগ হোক, গন্ধ ও স্বাদ না-থাকায় মুখে দিয়ে বোঝার উপায় নেই। ফলে, সহজেই শিকার ধরতে সুবিধে হয় সুযোগসন্ধানীদের।

শরীরে যাওয়ার ১০ থেকে ২০ মিনিটের মধ্যেই লক্ষণ দেখা যায়। তবে কী পরিমাণ ব্যবহার হচ্ছে, তার উপর অনেক কিছু নির্ভর করে। শরীর ক্রমশ ছেড়ে দেয়। তন্দ্রা আচ্ছন্ন করে ফেলে। দুর্বল দুর্বল লাগে। প্রেসার কমে যায়। আর বেশি গেল বমি, মাথা ধরা তো রয়েছেই।অতএব সাবধান, নিজেকে রক্ষা করতে চাইলে চোখ খোলা রাখবেন।

«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply