চ্যাম্পিয়নস ট্রফি শেষে ভারত এখন ব্যস্ত ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজ নিয়ে। শ্রীলঙ্কা ব্যস্ত জিম্বাবুয়ে সিরিজ নিয়ে। অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেটাররা ব্যস্ত বোর্ডের সাথে ঝামেলা নিয়ে। তবে ২০১৭ সালটি ব্যাটসম্যানদের জন্য দারুন একটা বছর পার করছে। আসুন দেখে নেই ২০১৭ সালে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহকের নামের তালিকাটি।
১. ফাফ ডু প্লেসিস ৮১৪ রান : প্রথম স্থানে আছে দক্ষিণ আফ্রিকার টেস্ট দলের অধিনায়ক ডু প্লেসিস। ১৬ ইনিংসের তার সংগ্রহ ৮১৪ রান। গড় ৫৮.১৪, সেঞ্চুরি করেছে ২ টি আর হাফ সেঞ্চুরি ৫ টি।
২. জো রুট ৭৮৫ রান : ইংল্যান্ডের এই রান মেশিন এ বছর আছে দারুন ফর্মে। ১৪ ইনিংসের তার সংগ্রহ ৭৮৫ রান। গড় ৭১.৩৬, সেঞ্চুরি করেছে ২ টি আর হাফ সেঞ্চুরি ৫ টি।
৩. ইয়ান মরগান ৭৫২ রান : এই তো কিছু দিন আগের কথা। ফর্মে না থাকার কারনে দল থেকে বাদ পড়তে গিয়েছিলো মরগান। ২০১৫ সালে বিশ্বকাপে আগে এবং পরে টানা ১৯ ম্যাচ ফ্লপ ছিলো তিনি। তবে ১০১৭ সালে নিজেকে ফিরে পেয়েছেন তিনি। ১৫ ইনিংসের তার সংগ্রহ ৭৫২ রান। গড় ৫৩.৭১, সেঞ্চুরি করেছে ৩ টি আর হাফ সেঞ্চুরি ৩ টি।
৪. কুইনটন ডি কর্ক ৬৬৯ রান : দক্ষিণ আফ্রিকার উইকেট কিপার ব্যাটসম্যান তিনি। ১৬ ইনিংসের তার সংগ্রহ ৬৬৮ রান। গড় ৪১.৮১, সেঞ্চুরি করেছে ১ টি আর হাফ সেঞ্চুরি ৬ টি।
৫. হাশিম আমলা ৬৬৭ রান : ক্যারিয়ারের শুরু থেকেই তিনি রান মেশিন। ১৬ ইনিংসের তার সংগ্রহ ৬৬৭ রান। গড় ৪১.৬৮, সেঞ্চুরি করেছে ২ টি আর হাফ সেঞ্চুরি ৩ টি।
৬. রস টেইলার ৬৬০ রান : নিউ জিল্যান্ডের এই ব্যাটসম্যান ১৪ ইনিংসের তার সংগ্রহ ৬৬০ রান। গড় ৫৫.০০, সেঞ্চুরি করেছে ২ টি আর হাফ সেঞ্চুরি ৫ টি।
৭. তামিম ইকবাল ৬২৩ রান : এশিয়ার প্রথম ক্রিকেটার হয়ে এই লিস্টে তামিম ইকবাল। তবে হাসিম আমলা, ফাফ ডু প্লুসিসের মত ১৬ ম্যাচ খেলেনি তামিম। মাত্র ১০ ইনিংসে ৬৯.২২ গড়ে রান করেছেন ৬২৩ রান। সেঞ্চুরি করেছে ২ টি আর হাফ সেঞ্চুরি ৪ টি।
৮. এবিডি ভিলিয়ার্স ৫৫৭ রান : সেরা দশে ৪ জনই দক্ষিণ আফ্রিকার। ১৬ ইনিংসের তার সংগ্রহ ৫৫৭ রান। গড় ৫২.৪৫, সেঞ্চুরি না থাকলেও হাফ সেঞ্চুরি অাছে ৫ টি।
৯. বিরাট কোহলি ৫৭৩ রান : ভারতের অধিনায়ক ভিরাট কোহলি ১১ ইনিংসের সংগ্রহ ৫৭৩ রান। গড় ৮১.৮৫, সেঞ্চুরি করেছে ১ টি আর হাফ সেঞ্চুরি ৫ টি।
১০. বাবর আজম ৫৬৯ রান : এসেই চমক সৃষ্টি করেছে পাকিস্তানের এই তরুন ব্যাটসম্যান। ১৩ ইনিংসের তার সংগ্রহ ৫৬৯ রান। গড় ৫৬.৯০, সেঞ্চুরি করেছে ২ টি আর হাফ সেঞ্চুরি ১ টি
No comments: