Myanmar Crisis !! The basic rights of the people and humanity are two words bound only in book-book, beyond reality!
History talks !! Say yes and say yes !! Nimrud, the oppressed of the world, was persecuted by their oppression, torture, persecution and mentality, and their own persecution, according to the law of superstition. Where are they? All wrong tortures are auspicious. It is known to all of us less than that.
Similarly, Suuchi has set an example of a horrific injustice on Myanmar's Mysteries by adhering to the name of all world record names named oppressor, oppression, exploitation and repression. In the world record list, Suiichi herself is called herself as a cruelty and a haina on the top spot. All the world's top oppressors adjusted to Myanmar's need Adjusting to the oppression, oppression, exploitation and oppression of all times, he has now made history as the best tyrant in the list of the world's top oppressors. In the world, our population is certain that there is nothing to think about the humanity of the index. Can citizens in an independent country not get their minimum rights? Is it just free of the name? An example is set in history that the words 'human rights' and 'humanity' will be mentioned only in puthi-book, whereas in reality, it is very different and incomplete in reality. Rohingya people do not? Do they have the right to live? So why do we discriminate the religion? All of them are people too! In Myanmar the history says Rohingya people are not really people or they are too rahinga !! Yes !! Yes !! Should be condemned to humanity. It is not right to say regulation of arbitrary killings of ordinary people, including children, rape, torture, burn their houses and burn them out of the country, it is not right to say exploitation, oppression and bad things. Myanmar's schedule, whether he is winning the World Peace Nobel Prize !!! So did the United Nations accept the Nobel Prize for misbehaving with the world record holder Suu Kyi? There is a question to the conscience of the people of the world. Worldwide, the UN seeks direct intervention to keep the world humanitarianism closed with Myanmar Crisis for peace of the world, including Rohingya.
মিয়ানমার ক্রাইসিস !! জনগনের মৌলিক অধিকার ও মানবতা বোধ শব্দ দুটি শুধু মাত্র পুথি-পুস্তকে সীমাবদ্ধ, বাস্তবতা বহুদুর !!
ইতিহাস কথা বলে !! হ্যাঁ বলে এবং বলে অবশ্যই বলে !! সেই বিশ্ব জুলুম নামধারী নমরূদ, ফেরাউন তাদের জুলুম তাদের শোষন, নির্যাতন, নিপীড়ন এবং মন গড়া নিজেদের তৈরি কুসংস্কার মূলক আইন প্রথা অনুসারে চলত তাদের শাসন নামক শোষনামল !! কোথায় তারা ? সমস্ত অন্যায় অত্যাচার এক সময় ঠিকই অবশান ঘটে। তা আমাদের সকলেরই তা কম বেশি জানা।
ঠিক তেমনি পৃথিবীর সমস্ত বিশ্ব রেকর্ড নামধারী জুলুমবাজ, নির্যাতন,শোষন, নিপীড়নকে হার মানিয়ে সুচি মিয়ানমারের রহিঙ্গাদের উপর এক বিভীষিকাময় জুলুমের দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। বিশ্বরেকর্ড এর তালিকায় সুচি নিজেকে শীর্ষ স্থানের জুলুমবাজ ও হায়েনা হিসাবে নিজেকে অভিহিত করল। পৃথিবীর সমস্ত শীর্ষ জুলুমবাজদের হার মানিয়ে দিল মিয়ানমারের সুচি !! সর্বকালের জুলুম, নির্যাতন,শোষন, নিপীড়নকে হার মানিয়ে তিনিই এখন পৃথিবীর শীর্ষ জুলুমবাজদের তালিকায় সূচিই শ্রেষ্ঠ জুলুমবাজ বলে ইতিহাস তৈরি করেছেন। বিশ্ববাসি, আপামর জনগোষ্ঠি নিশ্চিত যে সূচির মানবতা বোধ বলতে কিছুই নেই। একটি স্বাধীন দেশে সাধারণ নাগরিক কি তাদের নূন্যতম অধিকার টুকু পেতে পারে না? তাহলে কি শুধু মাত্র নামে স্বাধীন? ইতিহাসে একটি দৃষ্টান্ত স্থাপন হল যে, জনগনের মৌলিক অধিকার ও মানবতা বোধ শব্দ দুটি শুধু মাত্র পুথি-পুস্তকে নামে থাকবে পক্ষান্তরে বাস্তবতায় তা বহুদুর ও সমপূর্ন উল্টা। রোহিঙ্গারা কি মানুষ না? তাদের কি বেচেঁ থাকার অধিকার নেই? তাহলে কেন আমরা ধর্ম গোত্র ভেদাভেদ করি? সর্বপরি তারাও তো মানুষ! মিয়ানমারের ঘটনায় ইতিহাস বলছে রোহিঙ্গারা আসলে মানুষ না ওরাও তো রহিঙ্গা !! ছি!! ছি!! ধিক্কার দেওয়া উচিৎ মানবতা বোধকে। নির্বিচারে অবাধে শিশু সহ সাধারণ জনগন হত্যা, নারীদের ধর্ষন, নির্যাতন, তাদের ঘর-বাড়ি আগুন দিয়ে পুড়িয়ে ফেলা ও দেশ থেকে বের হতে বাধ্য করা এটি শাসন বলা ঠিক না শোষন, নিপীড়ন ও নেক্কারজনক ঘটনা। মিয়ানমারের সূচি, তিনি কিনা বিশ্ব-শান্তি নোবেল পুরুষ্কার ধারী!!! তাহলে কি জাতিসংঘ বিশ্ব রেকর্ডধারী জুলুমবাজকারিনী সুচিকে জুলুম জোরে সোরে চালানোর জন্যই নোবেল পুরুস্কৃত করল ? বিশ্ববাসির বিবেকের কাছে প্রশ্ন রইল । সর্বপরি রোহিঙ্গা সহ বিশ্ববাসির শান্তির জন্য মিয়ানমার ক্রাইসিস বন্ধ সহ বিশ্বমানবতা বোধ অক্ষুন্ন রাখার লক্ষ্যে জাতিসংঘের সরাসরি হস্তক্ষেপ কামনা করছে বিশ্ববাসি। সূত্রঃ অনলাইন।
No comments: