headlines

    2:56 PM

sponsor

sponsor
এস,এস কানেকশনস্. Theme images by kelvinjay. Powered by Blogger.

Slider

    Updates

    updates

    National News

    News

    More News

    Life & style

      Games

        Sports

        World News

        » » অন্ধকার জগতে তরুণ সমাজ ! রাজধানীতে বিদেশি নারী সার্ভিসের ‘যৌন’ উত্তেজনায় !
        Anonymous

        অন্ধকার জগতে তরুণ সমাজ ! রাজধানীতে বিদেশি নারী সার্ভিসের ‘যৌন’ উত্তেজনায় !
        রাজধানীর অভিজাত এলাকা বনানী ও গুলশানে অনুমতি ছাড়াই গড়ে উঠছে বিদেশি রেস্তোরাঁ ও রেস্টুরেন্ট। দেশের প্রচলিত আইন ও বিধান মানা হচ্ছে না এসব বিদেশি রেস্টুরেন্টগুলোতে। রেস্তোরাঁ ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সন্ধ্যা থেকে মাঝ রাত পর্যন্ত চলছে অবৈধ মদ বিক্রিসহ সমাজ বিরোধী নানা কার্যক্রম। আর এই বিদেশি রেস্তোরাঁ ও রেস্টুরেন্টের হাত ধরে খুব সহজে বিদেশি মাদকদ্রব্য ও নিষিদ্ধ যৌন উত্তেজক দ্রব্য সামগ্রী(ভায়াগ্রা,ইয়াবা) পৌঁছে যাচ্ছে যুব সমাজের কাছে।

        বনানীর ২৭ নাম্বার সড়কে উত্তর কোরিয়ার নাগরিক দ্বারা পরিচালিত একটি রেস্টুরেন্ট “পিয়ং ইয়ং রেস্টুরেন্ট”। যেখানে কোনো রকম অনুমতি ছাড়া প্রতিদিন সন্ধ্যার পর থেকে চলে নাচ, গান ও মদের পার্টি। চলতি বছরের ১৪ মে এই রেস্টুরেন্টে অভিযান চালিয়েছি আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও শুল্ক গোয়েন্দা টিম। অভিযানের সময় এই রেস্টুরেন্ট থেকে জব্দ করা করা হয়েছিল বিপুল পরিমাণের অনুমতিহীন বিদেশি মদ, বিয়ার ও যৌন উত্তেজক ঔষধ ভায়াগ্রা। বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল পিয়ং ইয়ং রেস্টুরেন্ট। আটক করা হয়েছিল এই প্রতিষ্ঠানের মালিককে।

        কিন্তু পরে কোরিয়ান দূতাবাস ও কূটনৈতিকদের হস্তক্ষেপে ফের চালু হয়েছে রেস্তোরাঁটি। বর্তমানে ক্রেতাদের পুনরায় আকর্ষিত করার জন্য আগের তুলনায় বেশি বিদেশি নারী সার্ভিসের ব্যবস্থা করেছে পিয়ং ইয়ং কর্তৃপক্ষ। তবে প্রশ্ন থেকে যাচ্ছে এই বিদেশি নারীদের বাংলাদেশে কাজ করার বৈধ সনদ আছে কি না ?

        এ বিষয়ে পিং ইয়ং রেস্তোরাঁটির সুপারভাইজার কিম এর সাথে কথা বলতে চাইলে তিনি কথা বলতে রাজি হননি। উল্টো তিনি জানান, ‘বাংলাদেশের কোন সংবাদ মাধ্যমের সাথে তিনি কথা বলতে বাধ্য না। তার সাথে বিস্তারিত কথা বলতে চাইলে এম্বাসি থেকে অনুমতি নিয়ে আসতে হবে’।

        পিং ইয়ং রেস্টুরেন্টের সিটি করপোরেশনের থেকে কোনো অনুমতি নেওয়া আছে কি না জানার জন্য উত্তর সিটি করপোরেশনের প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা রবীন্দ্রশ্রী বড়ুয়ার সাথে যোগাযোগ করলে তিনি জানান, ট্রেড লাইসেন্স তালিকাতে পিং ইয়ং নাম নেই।

        তিনি আরও জানান, বনানী ও গুলশান আবাসিক এলাতে কোনো ধরনের রেস্টুরেন্ট বা রেস্তোরাঁর অনুমতি দেওয়া হয় না।

        কিন্তু গুলশান ও বনানী ঘুরে দেখা যায় প্রায় অর্ধশত বিদেশি রেস্টুরেন্ট গড়ে উঠেছে। যেখানে অনুমতি ছাড়া বিক্রি হচ্ছে নানা ধরনের মাদকদ্রব্য এবং প্রতিদিন সন্ধ্যার পর থেকে শুরু হয় নাচ, গান ও পার্টি।

        গুলশান দুইয়ের ৫১ নাম্বার রোডের arirang রেস্টুরেন্ট, ৫১ নাম্বার সড়কের জাপানি রেস্তোরাঁ টোকিও, বনানী ১১ নাম্বার সড়কের কোরিয়ান রেস্টুরেন্ট ডো মি ওকে ঘুরে দেখা যায়, প্রকাশের নানা ধরনের মদ ও বিয়ার বিক্রি করা হচ্ছে। রেস্টুরেন্টগুলোর কর্তৃপক্ষের সাথে বারবার কথা বললার চেষ্টা করা হলেও কথা বলা সম্ভব হয়নি।

        এসব বিদেশি রেস্টুরেন্ট ও রেস্তোরাঁগুলোতে মদ ও মাদকদ্রব্য বিক্রি অনুমতি আছে কি না জানার জন্য যোগাযোগ করলে তারা জানান, গুলশান, বনানীতে কোনো বিদেশি রেস্টুরেন্টকে মদ ও মাদকদ্রব্য বিক্রির ছাড়পত্র দেওয়া হয়নি।

        মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর থেকে পাওয়া তথ্য থেকে জানা যায়, ঢাকা মেট্রো উপ-অঞ্চলে ৫১টি বার, রেস্টুরেন্ট এন্ড বার ১৩টি, ক্লাব এন্ড বার ১২টি, বিলাতি মদের দোকান ০৮টি, ডিউটি ফ্রি শপ ০৭টি এবং হোটেল এবং বার হচ্ছে ০৩টি , যার সংখ্যা দাঁড়ায় ৯৪টিতে।

        «
        Next
        কমপক্ষে ৫০ জন মিলে রেপ করতো, বললেন তিনি।
        »
        Previous
        চুয়াডাঙ্গা পৌর মেয়রের ছদ্মবেশ !! সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তুমুল আলোচনা সমালোচনা।
        Pages 22123456 »

        No comments:

        Leave a Reply